ইউটিউব কেন অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ?
সঠিক ভাবে করতে জানলে সেটাও অবশই টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় হিসেবে বলা যেতেই পারে
এমনিতে, ব্লগিং (blogging) সঠিক ভাবে করতে জানলে সেটাও অবশই টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় হিসেবে বলা যেতেই পারে।
কিন্তু, আমার নজরে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করে তার থেকে ব্লগিং এর তুলনায় অনেক তাড়াতাড়ি ইনকাম সম্ভব।
আমি ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করছি সেই বিষয়ে তো আপনাদের আগেই বলেছি, কষ্টের বিপরীতে টাকা অনেক কম।
তবে, বর্তমানে স্কুলে পড়াশোনা করা অনেক বাচ্চারাও ইউটিউব থেকে ঘরে বসে অনলাইন টাকা উপার্জন করছেন।
এমনিতে, অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় গুলোর কথা বললে আজ লোকেরা “YouTube” এবং “blogging” কেই বুঝেন।
Blogging শুরু করার ক্ষেত্রে আপনার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলোর ওপরে জ্ঞান রাখাটা অনেক জরুরি।
যেমন, এস ই ও (SEO) কি, সেরা আর্টিকেল কিভাবে লিখতে হয়, ব্যাকলিংক কি, বিভিন্ন টেকনিক্যাল জ্ঞান ইত্যাদি।
তবে, ইউটিউবের ক্ষেত্রে এতটা বিষয়ের ওপরে আপনার নজর দিতে হয়না এবং কেবল কোয়ালিটি ভিডিও তৈরি করেই সফলতা পেতে পারবেন।
ইউটিউবের SEO বলতে কিছু নেই বললেও আমি ভুল হবো যদিও, ব্লগিং এর তুলনায় ইউটিউবের SEO অনেক সরল, সোজা এবং সাধারণ।
এছাড়া, নিয়মিত ভাবে ইউটিউবে কাজ করতলে পারলে অনেক তাড়াতাড়ি ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম শুরু করতে পারবেন।
তাই, যদি আপনি আমাকে জিগেশ করছেন যে বর্তমানে অনলাইনে সহজে আয় করার উপায় কোনটি, তাহলে আমার উত্তর হবে “YouTube“.
তবে, কেন আমি এই কথা বলছি সেটা নিচে বলা ৯ টি পয়েন্ট গুলো পড়লেই বুঝতে পারবেন।
YouTube কেন অনলাইনে আয় করার সহজ উপায় ? (৯ টি কারণ)
যখন ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার উপায় গুলোর কথা বলা হচ্ছে তখন YouTube এর কথা সব থেকে আগেই বলতে হবে।
কারণ, বর্তমানে ইন্টারনেটে Google এর পরে YouTube হলো সব থেকে অধিক ব্যবহার হওয়া search engine.
তাই, এটা অনেক স্বাভাবিক যে বিশ্বজুড়ে কোটি কোটি লোকেরা প্রত্যেক দিন বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন নিয়ে ইউটিউবে চলে আসেন।
এছাড়া, বর্তমানের আধুনিক সময়ে লোকেদের কাছে রয়েছে 3G, 4G, 5G ইত্যাদির মতো দ্রুত ইন্টারনেট স্পিড সেটাও অনেক কম দাম দিয়েই পেয়ে যাচ্ছেন।
তাই, যেকোনো প্রশ্ন বা সমস্যার সমাধান খোঁজার জন্য লোকেরা text article এর তুলনায় video content দেখতে পছন্দ করে থাকেন।
তাই, দিনে দিনে ইউটিউবের জনপ্রিয়তা এবং প্রচলন সাংঘাতিক বৃদ্ধি পেয়েছে।
আর এটাই কারণ যার জন্য যদি আপনার একটি YouTube channel রয়েছে, তাহলে অনেক সহজেই সেখান থেকে টাকা আয় করার সুযোগ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
তবে কেবল, video content এর মধ্যে থাকা লোকেদের রুচি বা দ্রুত ইন্টারনেট স্পিড ইত্যাদি এগুলোর বাইরেও অনেক কারণ রয়েছে যার জন্যে ইউটিউবকে অনলাইনে ইনকামের সহজ উপায় বলা যেতেই পারে।
১. Start with zero investment
অবশই, জেকেও নিজের ইউটিউবের চ্যানেল সম্পূর্ণ ফ্রীতে তৈরি করে কাজ শুরু করতে পারবেন।
নিজের ইউটিউবের চ্যানেল তৈরি করে টাকা ইনকাম করাটা এমন এক প্রফেশনাল (professional) ব্যবসা (business) যেটাকে কোনো ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই শুরু করা যাবে।
হে, তবে চ্যানেল তৈরি করার জন্য এবং সেখানে কাজ করার জন্য কিছু সাধারণ জিনিসের অবশই প্রয়োজন রয়েছে।
যেমন, একটি laptop, computer, smartphone এবং সেখানে internet connection থাকতে হবে।
অনেকেই প্রথম অবস্থায় কেবল নিজের স্মার্টফোনের মাধ্যমে চ্যানেল তৈরি করেন এবং ভিডিও তৈরি, ইডিটিং, আপলোড সবটাই সেই স্মার্টফোন এর মাধ্যমেই করে থাকেন।
ধীরে ধীরে যখন subscriber এবং views বাড়তে শুরু হয় এবং কিছুটা ইনকাম হয়ে থাকে তথন আপনি চাইলে DSLR camera, studio ইত্যাদি এসবের জন্য ভাবতে পারবেন।
তবে, জরুরি না যে আপনার কাছে DSLR camera বা studio থাকতেই হবে।
আপনি নিজের মোবাইল থেকে যেকোনো খালি ঘরে বা জায়গায় দাঁড়িয়ে ভিডিও তৈরি করতে পারবেন এবং সেগুলোকে মোবাইলেই এডিট করে আপলোড করতে পারবেন।
সম্পূর্ণ zero investment online business এটা যেখানে সফল হতে পারলে প্রচুর টাকা ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।
২. প্রযুক্তিগত জ্ঞান এর প্রয়োজন নেই
ব্লগিং এর ক্ষেত্রে আপনার প্রচুর অন্যান্য রকমের প্রযুক্তিগত জ্ঞান থাকাটা জরুরি।
তবে, যদি আপনি YouTube channel স্টার্ট করার কথা ভাবছেন, তাহলে কোনো ধরণের technical knowledge থাকাটা জরুরি না।
আপনি সরাসরি নিজের একটি YouTube চ্যানেল বানিয়ে সেখানে ভিডিও আপলোড করতে জানলেই হলো।
এখানে মূলত কোয়ালিটি (quality) এবং তথ্যবহুল (informational) ভিডিও (videos) বানাতে জানতে হবে।
ভিডিও তৈরি করে নিজের চ্যানেলে আপলোড দিতে জানলেই আপনি তৈরি।
অবশই কিছু সাধারণ বিষয় গুলো নিয়ে আপনাকে জ্ঞান রাখতেই হবে যেমন, আকর্ষণীয় থাম্বনেইল (thumbnail) তৈরি করা, আকর্ষণীয় ভিডিও টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন দেওয়া, সাধারণ ইউটিউব SEO ইত্যাদি।
তবে, এই সাধারণ বিষয় গুলো আপনারা ইন্টারনেট থেকে অনেক সহজেই জেনেনিতে পারবেন।
৩. ঘর থেকে কাজ করার সুবিধা
আপনি যদি ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করে টাকা ইনকাম করার সহজ উপায় খুঁজছেন যেখান থেকে সত্যি প্রচুর ইনকাম করা যাবে, তাহলে অবশই YouTube একটি সেরা উপায়।
কারণ, YouTube এর ক্ষেত্রে আমরা ঘরে বসেই কাজ করতে পারি।
ভিডিও বানানো, এডিট করা, আপলোড করা ইত্যাদি সবটাই আপনি নিজের ঘরে বসে করতে পারবেন।
অবশই, আপনি চাইলে ঘর ছাড়াও যেকোনো জায়গায় গিয়ে ভিডিও রেকর্ড বা অন্যান্য কাজ গুলো করতে পারবেন।
মূলত, এই কাজে জায়গা নিয়ে কোনো সমস্যা নেই। আপনি আপনার সুবিধে হিসেবে কাজ করতে পারবেন।
৪. স্মার্টফোন দিয়ে সম্পূর্ণ কাজ
অনেকেই আমাকে বলে থাকেন যে মোবাইলে কাজ করে ইনকাম করার ক্ষেত্রে কোনো উপায়ের বিষয়ে বলুন।
আর আমি তাদের এবং প্রত্যেক কেই বলি যে নিজের স্মার্টফোনের মাধ্যমে ইউটিউবে কাজ করে টাকা আয় করুন।
কারণ, যা আমি ওপরে আগেই বলেছি আপনারা channel তৈরি থেকে শুরু করে ভিডিও রেকর্ড করা, এডিট করা ইত্যাদি সবটাই নিজের মোবাইল থেকে করতে পারবেন।
ভিডিও এডিট করার জন্য আপনারা Google play store এর মধ্যে প্রচুর professional video editing apps পাবেন।
যেমন, KineMaster, VideoShow, FilmoraGo ইত্যাদি
- অবশই পড়ুন – মোবাইলে ভিডিও এডিট করার সেরা এপস
তবে, এমন একটি স্মার্টফোনে ব্যবহার করার পরামর্শ দিবো যেখানে কমেও 2GB RAM এবং 32GB internal storage রয়েছে।
কারণ, কম র্যাম থাকা মোবাইল গুলো অনেক স্লো কাজ করে থাকে এবং প্রচন্ড হ্যাং হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
তাই, একটি ফাস্ট এবং ভালো মোবাইল দিয়ে কাজ করেও ইউটিউবের থেকে ইনকাম সম্ভব।
৫. টাকা আয় করার প্রক্রিয়া সহজ
ইউটিউবের নিয়ম কানুন গুলো মেনে সঠিক ভাবে চ্যানেল তৈরি করলে টাকা আয় করার বিষয়টি নিয়ে আপনার তেমন চিন্তা করতে হবেনা।
কারণ, নিজের চ্যানেল বা ভিডিওর মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য YouTube এর মধ্যে monetization এর একটি অপসন রয়েছে।
আমি আগেই আপনাদের “ইউটিউব মনিটাইজেশন কি“, এই বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে বলেছি।
Monetization এর জন্য apply করার পর যদি YouTube এর তরফ থেকে আপনার চ্যানেলটি approve করে দেওয়া হয়,
তাহলে আপনার চ্যানেলের ভিডিও গুলোতে Google AdSense এর তরফ থেকে বিজ্ঞাপন (ads) দেখানো হবে এবং আপনি নিজের প্রায় প্রত্যেক ভিডিওর থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
প্রায় ৮০% ইউটিউবাররা এই গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমেই ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে প্রচুর ইনকাম করছেন।
তবে, YouTube monetization এর জন্য apply করার আগে আপনার চ্যানেলের মধ্যে ধরে দেওয়া মিনিমাম ওয়াচ টাইম এবং সাবস্ক্রাইবার এর সংখ্যা থাকতেই হবে।
আপনার চ্যানেলে কমেও ১০০০ সাবস্ক্রাইবার (1,000 subscribers) এবং ৪০০০ ঘন্টার পাবলিক ওয়াচ টাইম (4,000 valid public watch hours) থাকতে হবে।
নিয়মিত কাজ করতে থাকলে এই সংখ্যা অনেক তাড়াতাড়ি ছাড়িয়ে যেতে পারবেন।
তাই, নিজের চ্যানেল এর মাধ্যমে টাকা আয় করার ক্ষেত্রে আপনার অন্যান্য platform বা ad network এর খোঁজ করতে হবেনা।
৬. Unlimited income এর সুযোগ
দেখুন যদি সঠিক ভাবে ইউটিউবে কাজ করে থাকেন, তাহলে এখন থেকে আনলিমিটেড অনলাইন ইনকাম (online income) করা সম্ভব।
আপনারা ইন্টারনেটে সার্চ করেই দেখতে পারবেন যে, স্কুল-কলেজে পড়া প্রচুর ব্যক্তিরা পড়াশোনার পাশাপাশি ইউটিউবের থেকে মাসে প্রচুর টাকা ইনকাম করছেন।
এছাড়া, বিশ্বজুড়ে প্রচুর লোকেরা নিজের চাকরি ছেড়ে ফুল-টাইম ইউটিউবে কাজ করে চাকরির থেকেও অধিক টাকা ইনকাম করছেন।
YouTube এর মাধ্যমে প্রচুর লোকেদের আর্থিক অবস্থা সাংঘাতিক ভালো হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং অনেকেই মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করছেন।
আপনারা ইন্টারনেটে সার্চ করে এই বিষয়ে অধিক জেনেনিতে পারবেন।
তাই, যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করাটা সহজ না হতো তাহলে ছাত্ররা বা চাকরি করা লোকেরা কিভাবে এর থেকে এতো টাকা আয় করছেন একবার ভেবেই দেখুন।
কিন্তু হে, যেকোনো কাজ আপনার জন্য কেবল তখন সহজ যখন সেটা করার জন্য আপনার মনে ইন্টারেস্ট এবং রুচি থাকবে।
তাই, কেবল টাকা আয় করার উদ্দ্যেশ্যে কাজ করলে হবেনা।
মনে বিশ্বাস রেখে সঠিক ভাবে এবং মন দিয়ে কাজ করতে হবে, তাহলেই সফলতা পাবেন।
৭. পার্ট-টাইম হিসেবে কাজ করতে পারবেন
যদি আপনি পড়াশোনা করছে বা চাকরি করছেন তাহলে ইউটিউবে পার্ট-টাইম কাজ করেও প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।
অনেকেই রয়েছেন যার পুরো দিন কলেজে বা চাকরিতে গিয়ে তারপর বিকেলে ঘরে এসে ইউটিউবের জন্য ভিডিও তৈরি করেন।
তাই, এখান থেকে এটাই বোঝা গেলো যে, ইউটিউব থেকে ইনকাম করার জন্য আপনার সম্পূর্ণ দিন এর সময় দিতে হবেনা।
আপনি প্রত্যেক দিন ৩ থেকে ৪ ঘন্টা কাজ করলেও যথেষ্ট।
কেননা, আপনাকে কেবল প্রত্যেক দিন বা দুদিন পর পর একটি করে ভিডিও বানিয়ে নিজের চ্যানেলে দিতে হয়।
তাই, এর জন্যে আপনাকে বেশি সময় দিতে হয়না।
- অবশই পড়ুন – ১৩+ পার্ট-টাইম অনলাইন জব গুলো
আপনি নিজের জরুরি কাজ গুলো করে খালি সময়ে পার্ট-টাইম ইউটিউবে কাজ করতে পারবেন।
৮. একাধিক চ্যানেল তৈরি করে অধিক ইনকাম
যখন আপনার একটি ইউটিউব চ্যানেল সফল হয়ে দাঁড়াবে এবং সেখান থেকে প্রচুর ইনকাম আসতে থাকবে তখন একাধিক ইউটিউবের চ্যানেল বানিয়ে নিজের ইনকাম আরো বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
প্রচুর লাভজনক ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়া গুলো রয়েছে যেগুলো নিয়ে একাধিক চ্যানেল তৈরি করতে পারবেন।
এতে, আপনাকে কেবল একটি চ্যানেলের ওপরেই ভরসা করে থাকতে হবেনা।
বর্তমান সময়ে প্রায় প্রত্যেক জনপ্রিয় ইউটিউবাররা কমেও দুটো করে চ্যানেল বানিয়ে রেখেছেন।
একবার ইউটিউবে সফলতা পেলেই আপনি সম্পূর্ণ কাজ শিখে যাবেন এবং নতুন চ্যানেল তৈরি করে monetization এর জন্য এপ্রুভাল পাওয়াটা আপনার জন্যে অনেক সহজ কাজ হয়ে দাঁড়াবে।
মনে রাখবেন, একাধিক ইউটিউবের চ্যানেল মানেই আপনার একাধিক ব্যবসা যেগুলোর থেকে আলাদা আলাদা ভাবে ইনকাম হতে থাকবে।
৯. অন্যান্য প্রচুর মাধ্যমে ইনকাম
একবার আপনার YouTube channel এর মধ্যে প্রচুর subscribers হয়ে গেলে তখন আপনাকে কেবল বিজ্ঞাপনের (ads) ওপরে ভরসা করে থাকতে হবেনা।
একজন ইউটিউবার এর কাছে তার চ্যানেল থেকে টাকা আয় করার ক্ষেত্রে প্রচুর লাভজনক উপায় থাকে।
যেমন, নিজের প্রোডাক্ট প্রচার ও বিক্রি করে ইনকাম, এফিলিয়েট মার্কেটিং করে ইনকাম, পেইড রিভিউ করে বা স্পনসরশিপ (sponsorship) এর মাধ্যমে।
একজন ইউটিউবার হিসেবে আপনার কাছে টাকা আয় করার প্রচুর লাভজনক উপায় থেকেই যাবে।
টাকা ইনকাম করার ক্ষেত্রে কেবল একটি মাধ্যমের ওপরেই ভরসা করে থাকতে হয়না।
আর এজন্যই আমার নজরে ইউটিউব হলো অনলাইনে ইনকামের একটি বিশ্বস্ত এবং সহজ উপায়।
আমাদের শেষ কথা,,,
তাহলে বন্ধুরা, আশা করছি আপনারা জানতেই পড়েছেন যে আমার হিসেবে কেন ইউটিউব অনলাইনে ইনকাম করার সহজ উপায়।
এমনিতে ইন্টারনেটে প্রচুর online earning করার উপায় অবশই রয়েছে।
কিন্তু যদি আপনারা কম সময়ের মধ্যে ভালো পরিমানে ইনকাম করতে চাইছেন, তাহলে ইউটিউব চ্যানেল এর মাধ্যমে অবশই সম্ভব।
অনেকেই বিভিন্ন ধরণের online income apps বা অন্যান্য প্রচুর অনলাইন ইনকাম করার ওয়েবসাইট গুলো ব্যবহার করে থাকেন।
তবে বেশিরভাগ apps এবং websites গুলো আপনার প্রচুর সময় নষ্ট করে এবং তার বিনিময়ে বিশেষ কিছু আপনাকে দেয়না।
কিন্তু YouTube এর মধ্যে সঠিক ভাবে নিয়মিত কাজ করতে পারলে টাকা অবশই ইনকাম করতে পারবেন।
আমাদের আজকের আর্টিকেল যদি আপনার ভালো লেগে থাকে, তাহলে অবশই আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন।