Social Media

ইউটিউব কি ? এটা কি ধরণের সাইট, এর ইতিহাস এবং ব্যবহার

YouTube এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস 

বর্তমানে, ইন্টারনেট বললেই বিশেষ করে দুধরণের সার্চ ইঞ্জিন রয়েছে, যেখানে গিয়ে আমরা যেকোনো বিষয়ে তথ্য খুঁজে পেতে পারি।

প্রথম হলো, গুগল সার্চ (Google search engine), এবং দ্বিতীয়, ইউটিউব সার্চ ইঞ্জিন (YouTube search).

গুগল হলো বিশ্বের সব থেকে জনপ্রিয় এবং সবচে অধিক ব্যবহার হওয়া ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন

গুগল সার্চে, যেকোনো প্রশ্ন, সমস্যা বা বিষয়ে সার্চ দিলেই, আমরা আমাদের সার্চ করা প্রশ্ন বা সমস্যার সমাধান পেয়ে থাকি।

সমস্যা গুলোর সমাধান দেওয়ার ক্ষেত্রে, গুগল দ্বারা আমাদের বিভিন্ন অন্যান্য websites / blogs গুলোর তালিকা দেখিয়ে দেওয়া হয় যেগুলোতে সার্চ করা বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত তথ্য রয়েছে।

গুগল সার্চে প্রায় 3.8 million searches প্রত্যেক মিনিটে এবং 5.6 billion searches প্রত্যেক দিন হয়ে থাকে।

এখন কথা বলছি YouTube এর বিষয়ে,,

বর্তমানে, ইন্টারনেট এর মাধ্যমে যেকোনো সমস্যার সমাধান খুঁজে নেওয়ার ইচ্ছা এবং চর্চা লোকেদের মধ্যে একটি সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বিভিন্ন telecom company গুলো, তাদের internet pack গুলোর দাম কমিয়ে দেওয়ার ফলে,

আজ কম টাকায় অধিক ইন্টারনেট ডাটা (internet data) আমরা পেয়ে থাকি।

তাই,আজ যেকোনো প্রশ্নের উত্তর বা সমস্যার সমাধান আমরা গুগল সার্চ করে blog / website এর মাধ্যমে না খুঁজে, ভিডিওর মাধ্যমে সেগুলো পেতে চাই।

আর এক্ষেত্রে আমরা ব্যবহার করে থাকি “YouTube“.

YouTube হলো, গুগলের পর বিশ্বের দ্বিতীয় সব থেকে জনপ্রিয় অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন যেখানে লোকেরা ভিডিওর মাধ্যমে নিজেদের সমস্যার সমাধান পেয়ে থাকেন।

Google এর পর, ইন্টারনেটে সব থেকে অধিক ভিসিট হওয়া ওয়েবসাইট হলো “YouTube“.

প্রত্যেক দিন প্রায়, 1 billion ঘন্টার ভিডিও লোকেরা ইউটিউবের মাধ্যমে দেখেন।

তাহলে চলুন, নিচে আমরা ইউটিউব কি এবং ইউটিউব সম্পর্কে তথ্য কিছু জেনেনেই।

ইউটিউব কি ? (What Is YouTube in Bangla)

YouTube হলো এমন একটি অনলাইন ওয়েবসাইট যেখানে মূলত ভিডিও আপলোড করে শেয়ার করা হয়।

একটি YouTube channel তৈরি করে জেকেও নিজের বানানো ভিডিও এই ওয়েবসাইটে আপলোড করে লোকেদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।

আপলোড করা প্রত্যেকটি public videos গুলো জেকেও YouTube এর ওয়েবসাইটে গিয়ে দেখে নিতে পারেন।

মানে, সোজা ভাবে বললে ইউটিউব হলো একটি online video sharing এবং online video streaming ওয়েবসাইট।

বর্তমানে YouTube হলো গুগল কোম্পানির একটি ভাগ যেটাকে সম্পূর্ণ ভাবে গুগল দ্বারা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।

San Bruno, California তে রয়েছে YouTube এর headquarter.

Google search engine এর মতোই YouTube কেও একটি search engine হিসেবে ধরা হয়।

কারণ, YouTube এর ওয়েবসাইটেও Google এর মতোই একটি “search box” রয়েছে।

এবং, YouTube search box এর মধ্যে যখন কিছু লিখে সার্চ করা হয়,

তখন, সার্চ করা শব্দ বা বাক্যের সাথে সম্পর্কিত ভিডিও গুলো “search result” হিসেবে দেখিয়ে দেওয়া হয়।

ইউটিউবে সার্চ করা বাক্য, বিষয় বা প্রশ্ন গুলোর বিপরীতে সার্চ রেজাল্ট হিসেবে ইউটিউব কোন ভিডিও গুলো দেখাবে,

সেটা সম্পূর্ণ ভাবে YouTube search algorithm এর ওপর নির্ভর করে থাকে।

তাহলে আশা করছি, “YouTube কি”, এবং “ইউটিউব কি ধরণের সাইট” বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

ইউটিউব কিভাবে কাজ করে ?

প্রত্যেক দিন দুনিয়াজুড়ে কোটি কোটি লোকেরা ইউটিউবে বিভিন্ন ধরণের ভিডিও দেখার উদ্দেশ্যে চলে আসেন।

কেও হয়তো নিজেকে উৎসাহিত করার জন্য motivational video দেখেন, আবার কেও কিছু নতুন শেখার উদেশ্যে টিউটোরিয়াল ভিডিও দেখেন।

এভাবেই, মনোরঞ্জন ভিডিও, ছবি, গান, কার্টুন ইত্যাদি হাজার হাজার বিষয়জুড়ে অসংখ ভিডিও এখানে রয়েছে।

এছাড়া, নিজেকে অনলাইনে ভিডিওর মাধ্যমে বিখ্যাত (famous) করার জন্য এই প্লাটফর্ম সেরা।

তবে আপনি কখনো ভেবে দেখেছেন, এই সম্পূর্ণ ভিডিও প্লাটফর্মটি কাজ কিভাবে করে।

  • YouTube এমন একটি online video portal যেটা আমার এবং আপনার মতো সাধারণ লোকেদের কারণেই এতটা সফল হয়ে দাঁড়িয়েছে।
  • এখানে, বিশ্বজুড়ে আমার এবং আপনার মতো সাধারণ লোকেরাই ভিডিও তৈরি করে আপলোড করছেন।
  • এবং, বিশ্বজুড়ে আমাদের মতো সাধারণ লোকেরাই এখানে প্রত্যেক দিন ভিডিও দেখছেন।
  • তাই, আমরাই ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড দিচ্ছি এবং আমরাই এখানে গিয়ে বিভিন্ন ভিডিও দেখছি।
  • এভাবে অধিক পরিমানে traffic / view প্রত্যেক দিন YouTube এর মধ্যে আসার ফলে, গুগলের ক্ষেত্রে একটি ব্যবসার রাস্তা তৈরি হয়ে দাঁড়ায়।
  • এবং, গুগল বিভিন্ন company / advertiser গুলোর থেকে টাকা নিয়ে সেই কোম্পানি গুলোর বিজ্ঞাপন আমাদের আপলোড করা ভিডিওতে দেখায়।
  • দেখানো বিজ্ঞাপনের বিপরীতে, যেই টাকা advertiser থেকে গুগল নিয়ে থাকে, সেই টাকার ৪৫% গুগল নিজের কাছে রাখে এবং ৫৫% ভিডিওর মালিককে দেওয়া হয়।
  • আর, এভাবেই ইউটিউব কাজ করছে এবং সময়ে সময়ে প্রচুর জনপ্রিয়তা পেয়ে যাচ্ছে।

মনে রাখবেন, YouTube হলো কেবল একটি online platform / website.

ওয়েবসাইটটিকে সুরক্ষা দেওয়া এবং প্রযুক্তিগত ভাগ গুলোর ওপরে নজর দেওয়াটাই হলো YouTube বা Google এর কাজ।

YouTube এতটা জনপ্রিয়তা পাওয়ার কারণ হলো “এখানে যেকোনো বিষয়ে হাজার হাজার ধরণের ভিডিও পাওয়া সম্ভব”.

আর মনে রাখবেন, যেকোনো বিষয়ে থাকা অসংখ ভিডিও গুলো কিন্তু সাধারণ লোকেরাই বানিয়ে আপলোড করেছেন।

তাই বলতে গেলে, সাধারণ লোকেদের (content creator) মাধ্যমেই ইউটিউবে কাজ হচ্ছে।

লোকেরা ইউটিউবে কেন ভিডিও আপলোড করেন ?

এখন হয়তো আপনি এই প্রশ্নটি করতে পারেন যে, “বিশ্বজুড়ে লোকেরা কেন ইউটিউবে এতো বড় সংখ্যায় ভিডিও আপলোড করেন ? কি লাভ হয় তাদের ?”

তাহলে শুনুন,

বর্তমান সময়ে YouTube হয়ে গেছে অনলাইন ঘরে বসে টাকা আয় করার সেরা ও লাভজনক একটি উপায়।

কেননা, একবার আপনার তৈরি করা YouTube চ্যানেলে ভালো পরিমানে subscribers / followers হয়ে গেলে,

আপনার বিভিন্ন মাধ্যমে ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।

যেমন,

  • নিজের আপলোড করা ভিডিও গুলোতে পেইড প্রমোশন করে।
  • Google AdSense এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে।
  • Affiliate marketing এর মাধ্যমে।

এবং, অন্যান্য আরো কিছু মাধ্যম রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে নিজের ইউটিউব চ্যানেল / ভিডিও গুলোর থেকে অনলাইন আয় করা সম্ভব।

এছাড়াও, বিভিন্ন company গুলো ইউটিউবের মার্কেটিং এর মাধ্যমে নিজের products এবং services গুলোকে অনলাইনে প্রোমোট বা প্রচার করার ক্ষেত্রেও, চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড করেন।

আর এটাই কারণ, যার জন্যে অনেক বড় সংখ্যায় বিশ্বজুড়ে প্রচুর লোকেরা প্রত্যেক দিন নিজের একটি ইউটিউবের চ্যানেল তৈরি করে সেখানে ভিডিও আপলোড দিচ্ছেন।

তাহলে বুঝলেন তো, কেন লোকেরা YouTube চ্যানেল তৈরি করে ভিডিও আপলোড দেন ?

ইউটিউব এর ইতিহাস কি ? (History of YouTube)

এখানে আমরা ইউটিউব এর ইতিহাস নিয়ে কথা বলবো এবং “ইউটিউব কে তৈরি করেছে” বা “ইউটিউব এর প্রতিষ্ঠাতা কে” এই বিষয়ে জানবো।

Chad Hurley, Steve Chen এবং Jawed Karim যারা আগে PayPal কোম্পানির জন্য কাজ করতেন, YouTube এর service তৈরি করেছিলেন।

এই service তৈরি করা হয়েছিল “February 2005” সালে।

Karim বলেছিলেন যে, তিনি 2004 Indian Ocean tsunami এবং অন্য একটি ভাইরাল ঘটনার ভিডিও ক্লিপ খুঁজছিলেন।

তবে, সেই ভিডিও ক্লিপ গুলো তিনি কোনো ভাবেই খুঁজে পেতে অসমর্থ থাকেন।

আর এভাবেই তার মাথায় চলে আসে একটি online video sharing site এর বিচার।

তবে, Chad Hurley এবং Steve Chen বলেন যে ইউটিউবের আইডিয়া মূলত একটি online dating service থেকে নেওয়া হয়েছিল।

Hot or Not” ওয়েবসাইট থেকে প্রভাবিত হয়ে ইউটিউবের আইডিয়া নেওয়া হয়েছিল বলে তারা বললেন।

February 14, 2005 তারিখে “YouTube.com” ডোমেইন নামটি রেজিস্টার করা হয়েছিল।

YouTube এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাস

  • ইউটিউবের প্রথম ভিডিও যেটা ১ মিলিয়ন ভিউ পেয়েছিলো সেটা ছিল Nike এর একটি বিজ্ঞাপন যেখানে “Ronaldinho” কে দেখানো হয়েছিল।
  • 2005 সালের November মাসে Sequoia Capital থেকে $3.5 million এর ইনভেস্টমেন্ট পেয়ে, ইউটিউব officially launch হয় “December 15, 2005” সালে।
  • সেই সময় ইউটিউবে 8 million views প্রত্যেক দিন আসাতে থাকলো।
  • October 9, 2006, সালে Google দ্বারা YouTube কে অর্জিত (acquired) করা হলো $1.65 billion এর বিপরীতে।
  • March 31, 2010, সালে ইউটিউব ওয়েবসাইটের একটি নতুন ডিজাইন launch করা হলো।
  • March 2010, সালে YouTube ওয়েবসাইটের মধ্যে free streaming এর সেবা কিছু কিছু কনটেন্ট এর ক্ষেত্রে চালু করা হলো।
  • May 2010, সালে ইউটিউবের ভিডিও গুলোকে প্রায় 2 billion থেকেও অধিক বার প্রত্যেক দিন দেখা হতো।
  • May 2011, সালে ইউটিউবে প্রায় ৪৮ ঘন্টার নতুন ভিডিও প্রত্যেক মিনিটে আপলোড করা হয়েছিল। তবে, এই সংখ্যা ২০১২ সালে ৬০ ঘন্টা প্রত্যেক মিনিটে পরিণত হয়।
  • January 2012, সালে এক মাসের মধ্যে ইউটিউব ওয়েবসাইটে প্রায় 800 million unique user ছিল।
  • এভাবেই, ধীরে ধীরে ইউটিউব বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেটে সব থেকে অধিক ভিসিট হওয়া দ্বিতীয় ওয়েবসাইটের স্থান লাভ করে।
  • February 2014, সালে “Susan Wojcicki” কে YouTube এর CEO হিসেবে নিযুক্ত করা হয়েছিল।
  • In February 2015, সালে “YouTube kids” নামের YouTube এর secondary mobile app রিলিজ করা হয়েছিল।
  • May 17, 2018, সালে “YouTube red” সার্ভিস টিকে rebranding করে “YouTube Premium” এর নাম দিয়ে launch করা হলো।

আশা করছি, YouTube এর ইতিহাস নিয়ে সম্পূর্ণ তথ্য দিতে পারলাম।

বর্তমান সময়ে ইউটিউব এর ব্যবহার গুলো

বর্তমান সময়ে ইউটিউবের ব্যবহার প্রচুর পরিমানে করা হয়।

ইন্টারনেটে সক্রিয় থাকা যেকোনো অন্য ওয়েবসাইটের তুলনায় ইউটিউবের ব্যবহার প্রচুর গুনে বেশি।

কেননা, আজকাল smartphone এবং ইন্টারনেট প্রত্যেকের হাতে হাতে রয়েছে।

এবং তাই, কেবল একটি click এর ফলেই আমরা যেকোনো জায়গার থেকে যেকোনো ভিডিও ইউটিউবের মাধ্যমে দেখে নিতে পারছি।

কোন কোন ক্ষেত্রে YouTube এর ব্যবহার হয়ে থাকে ?

  • শিক্ষার ক্ষেত্রে ব্যবহার: বর্তমান সময়ে গান থেকে শুরু করে পড়াশোনা, খেলা, যেকোনো বিষয়ে প্রফেশনাল কোর্স ইত্যাদি যেকোনো জিনিস শেখার ক্ষেত্রে YouTube এর ব্যবহার হয়ে থাকে। ভিডিওর মাধ্যমে যেকোনো বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করাটা সহজ হয়ে পরে। তাই, শিক্ষার ক্ষেত্রে ইউটিউবের ব্যবহার প্রচুর।
  • মনোরঞ্জনের ক্ষেত্রে: বর্তমানে আমি আপনি এবং প্রত্যেকেই ইউটিউবে মনোরঞ্জনের ক্ষেত্রে প্রত্যেক দিন কমেও আধা ঘন্টা অবশই দিয়ে থাকি। সিনেমা, কার্টুন, ওয়েব সিরিজ, গান, মোটিভেশন ভিডিও ইত্যাদি বিভিন্ন ধরণের ভিডিও দেখে ইউটিউবের থেকে মনোরঞ্জন নিয়ে থাকি।
  • অনলাইন মার্কেটিং: ডিজিটাল মার্কেটিং, বর্তমানে যেকোনো product বা service এর প্রচার বা মার্কেটিং করার সেরা মাধ্যম। এবং, ইউটিউবের মাধ্যমে অনলাইনে মার্কেটিং করার কাজটা অনেক অনেক সহজে এবং লাভজনক ভাবে করে নেওয়া সম্ভব।
  • নিজেকে ফেমাস করা: অনেকেই আবার ইউটিউবের চ্যানেল তৈরি করেন, নিজেকে ইন্টারনেটের জগতে জনপ্রিয় (famous) বানানোর উদ্দেশ্যে।
  • অনলাইন কমিউনিটি তৈরি: ইউটিউবের ব্যবহার অনেকে আবার নিজের একটি অনলাইন কমিউনিটি তৈরি করার উদ্দেশ্যে করেন। নিজের experience, knowledge, skills ইত্যাদি ভিডিওর মাধ্যমে শেয়ার করে অনেক বড় সাবস্ক্রাইবার এর পরিবার তৈরি করার উদ্দেশ্যে অনেকে ইউটিউবের ব্যবহার করেন।
  • অনলাইন টাকা ইনকাম: বর্তমানে, ইউটিউব ঘরে বসে আয় করার সহজ উপায়। তাই, প্রায় প্রত্যেকেই আজ এখানে একটি চ্যানেল তৈরি করে অধিক subscribers এবং video views পেয়ে যেতে চাচ্ছেন। যাতে, ভবিষ্যতে তারা নিজের চ্যানেল থেকে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
  • টাইম পাস (time-pass): YouTube থাকতে আপনি কখনো একা বা খালি অনুভব করবেননা। কেননা, ইউটিউবে আমরা আমাদের মেজাজ এবং ইন্টারেস্ট হিসেবে যেকোনো ধরণের ভিডিও দেখে নিতে পারি। তাই, টাইম পাস করার ক্ষেত্রে সবচে অধিক পরিমানে এই ওয়েবসাইটের ব্যবহার করা হয়।

তাহলে বুঝলেন তো, কোন কোন ক্ষেত্রে ইউটিউব এর ব্যবহার অধিক পরিমানে করা হয়।

ইউটিউব এর লাভ এবং সুবিধে প্রচুর রয়েছে।

এবং সবচে গুরুত্বপূর্ণ লাভ এটাই যে, আজ আমরা যেকোনো বিষয়ে ঘরে বসেই জেনে ও শিখে নিতে পারি ইউটিউবের মাধ্যমে।

আমাদের শেষ কথা,,

তাহলে বন্ধুরা, আজকে আমরা ইউটিউব সম্পর্কে তথ্য গুলো অনেক ভালো করে জেনেনিতে পারলাম এই আর্টিকেলের মাধ্যমে।

ইন্টারনেটের প্রচলন এবং প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে ভবিষ্যতে আমরা এরকম অনেক নতুন নতুন অনলাইন প্লাটফর্ম অবশই দেখতে পাবো।

ওপরে ইউটিউব এর ইতিহাস নিয়ে আমি যা লিখেছি, সেটা পড়ে আপনারা অবশই বুঝেছেন যে, প্রথমে যেকোনো জিনিস একটি বিশেষ ধারণার সাথে শুরু হয়ে থাকে।

এবং, সময়ে সময়ে সঠিক ভাবে কাজ করতে থাকলে, সেটাকে ছোট থেকে বড় করাটা কখনোই অসম্ভব না।

যদি ইউটিউব এর বিষয়ে লিখা আজকের আর্টিকেল আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে আর্টিকেলটি শেয়ার অবশই করবেন।

তাছাড়া, আজকের আর্টিকলে “about YouTube in Bangla“, নিয়ে যদি কোনো ধরণের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকে,

তাহলে, নিচে কমেন্ট করে অবশই জানিয়ে দিবেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button