প্রশ্ন ও উত্তর

এইচএসসি (HSC) – ২০২২ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সাজেশন

পরীক্ষার্থী বন্ধুরা, এ আর্টিকেলে এইচএসসি পরীক্ষার গুরুত্বপূর্ণ জ্ঞানমূলক প্রশ্নের সাজেশন দেওয়া হলো। এ সাজেশনটি অনুশীলন করলে পরীক্ষায় যেকোনো সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর তোমরা খুব সহজেই দিতে পারবে।

▶️ প্রথম অধ্যায়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি: বিশ্ব ও বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

প্রশ্ন-১. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারকে কয়টি প্রধান এলাকায় গ্রুপভুক্ত করা যায়?

উত্তর : কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারকে তিনটি প্রধান এলাকায় গ্রুপভুক্ত করা যায়।

প্রশ্ন-২. রোবট বিজ্ঞান কী কী বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কযুক্ত?

উত্তর : রোবট বিজ্ঞান ইলেকট্রনিক্স, প্রকৌশল, বলবিদ্যা, মেকানিক্স এবং সফটওয়্যার বিজ্ঞানের সাথে সম্পর্কযুক্ত।

প্রশ্ন-৩. গ্রিক শব্দ Surgery এর অর্থ কী?

উত্তর : গ্রিক শব্দ Surgery এর অর্থ হাতে করা।

প্রশ্ন-৪. Surgery শব্দটি কোন শব্দ থেকে আগত?

উত্তর : Surgery শব্দটি গ্রিক শব্দ থেকে আগত।

প্রশ্ন-৫. বর্তমানে যত মহাকাশযান তৈরি হচ্ছে সেগুলো নিয়ন্ত্রিত হয় কী দ্বারা?

উত্তর : বর্তমানে যত মহাকাশযান তৈরি হচ্ছে সেগুলো নিয়ন্ত্রিত হয় কম্পিউটার দ্বারা?

প্রশ্ন-৬. বায়োমেট্রিক্স কী?

উত্তর : বায়োমেট্রিক্স একটি শনাক্তকরণ পদ্ধতি।

প্রশ্ন-৭. একটি বায়োমেট্রিক্স ডিভাইসে কতটি অংশ থাকে?

উত্তর : একটি বায়োমেট্রিক্স ডিভাইসে ৩টি অংশ থাকে।

প্রশ্ন-৮. ন্যানোপ্রযুক্তির জনক কাকে বলা হয়?

উত্তর : ন্যানোপ্রযুক্তির জনক রিচার্ড ফাইনম্যানকে বলা হয়।

প্রশ্ন-৯. বর্তমানে ইলেকট্রনিক্স কোন প্রযুক্তিনির্ভর?

উত্তর : বর্তমানে ইলেকট্রনিক্স টপ-ডাউন প্রযুক্তিনির্ভর।

প্রশ্ন-১০. হার্ডডিস্কে কোন প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে?

উত্তর : হার্ডডিস্কে ন্যানো প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছে।

প্রশ্ন-১১. ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে যে সকল ক্রাইম সংঘটিত হয় তাকে কী বলে?

উত্তর : ইন্টারনেটকে কেন্দ্র করে যে সকল ক্রাইম সংঘটিত হয়, তাকে সাইবার ক্রাইম বলে।

প্রশ্ন-১২. VIRUS এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : VIRUS এর পূর্ণরূপ হলো– Vital Information Resources Under Siege.

প্রশ্ন-১৩. সাইবার চুরি সাধারণত কয় ধরনের?

উত্তর : সাইবার চুরি সাধারণত দুই ধরনের।

প্রশ্ন-১৪. সারাবিশ্বে কত কোটি মোবাইল ফোন ব্যবহার করা হয়?

উত্তর : সারাবিশ্বে ৬০০ কোটি মোবাইল ফোন ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্ন-১৫. বায়োসেন্সরের প্রথম ধারণা দেন কে?

উত্তর : ১৯৫৬ সালে অধ্যাপক ক্লার্ক বায়োসেন্সরের প্রথম ধারণা দেন।

প্রশ্ন-১৬. ই-কমার্সকে সাধারণত কত ভাগে ভাগ করা যায় ও কী কী?

উত্তর : ই-কমার্সকে সাধারণত চার ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা- ১. ব্যবসা থেকে ভোক্তা, ২. ব্যবসা থেকে ব্যবসা, ৩. ভোক্তা থেকে ব্যবসা ও ৪. ভোক্তা থেকে ভোক্তা।

প্রশ্ন-১৭. জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর যাত্রা শুরু হয় কত সালে?

উত্তর : ১৯৭২ সালে পল বার্গের রিকম্বিনেন্ট DNA টেকনোলজির আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এর যাত্রা শুরু হয়।

প্রশ্ন-১৮. প্রথম Knowledge Based Export system এর নাম কী?

উত্তর : DENDTAL হচ্ছে প্রথম Knowledge Based Export system যা Al ওপর ভিত্তি করে তৈরি।

প্রশ্ন-১৯. কোন কাজে বায়োমেট্রিক্স ব্যবহার করা হয়?

উত্তর : তথ্য প্রযুক্তিতে প্রমাণীকরণ (Authentication) এর কাকে বায়োমেট্রিক্স ব্যবহার করা হয়।

প্রশ্ন-২০. ন্যানোটেক এ কোন কোন বিষয়গুলো বিবেচনা করা হয়?

উত্তর : ন্যানোমিটার আকারের বস্তুর গবেষণা, বিভিন্ন অণু-পরমাণু নিয়ে গবেষণা ও নতুন বৈশিষ্ট্য ও বস্তু আবিষ্কার করা হয় এবং ন্যানোমিটার আকারের যন্ত্র উদ্ভাবন করা হয়।

▶️ দ্বিতীয় অধ্যায়: কমিউনিকেশন সিস্টেমস ও কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং

প্রশ্ন-১. ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিডকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : ডেটা ট্রান্সমিশন স্পিডকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

প্রশ্ন-২. ডেটা ট্রান্সমিশন মোডকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : ডেটা ট্রান্সমিশন মোডকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়।

প্রশ্ন-৩. কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের জন্য কী কানেক্টর ব্যবহৃত হয়?

উত্তর : কো-এক্সিয়াল ক্যাবলের জন্য BNC কানেক্টর ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-৪. নেটওয়ার্কের ক্ষমতা কীসের ওপর নির্ভর করে?

উত্তর : নেটওয়ার্কের ক্ষমতা ব্যান্ডউইথের ওপর নির্ভর করে।

প্রশ্ন-৫. EMI এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : EMI এর পূর্ণরূপ হলো – Electro Magnetic Interference.

প্রশ্ন-৬. UTP এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : UTP এর পূর্ণরূপ হলো Unshielded twisted Pair.

প্রশ্ন-৭. ডিশ কানেকশন নেয়ার জন্য কোন ধরনের ক্যাবল ব্যবহৃত হয়?

উত্তর : ডিশ কানেকশন নেয়ার জন্য কো-এক্সিয়াল ধরনের ক্যাবল ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-৮. কো-এক্সিয়াল ক্যাবলকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : কো-এক্সিয়াল ক্যাবলকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।

প্রশ্ন-৯. ক্যাবল তার মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম কোনটি?

উত্তর : ক্যাবল তার মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী মাধ্যম ফাইবার অপটিক ক্যাবল।

প্রশ্ন-১০. RF এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : RF এর পূর্ণরূপ Radio Frequency.

প্রশ্ন-১১. Wi-Fi কী ধরনের ওয়্যারলেস ব্যবস্থা?

উত্তর : Wi-Fi হচ্ছে LAN এর ওয়্যারলেস ব্যবস্থা।

প্রশ্ন-১২. মোবাইল ফোন প্রযুক্তির কোন প্রজন্মে প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয়?

উত্তর : দ্বিতীয় প্রজন্মে প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয়।

প্রশ্ন-১৩. LAN এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : LAN এর পূর্ণরূপ হচ্ছে Local Area Network।

প্রশ্ন-১৪. রাউটিং কী?

উত্তর : এক নেটওয়ার্ক থেকে আরেক নেটওয়ার্কে ডেটা পাঠানোর পদ্ধতিকে রাউটিং বলে।

প্রশ্ন-১৫. রাউটার কাকে বলে?

উত্তর : যে ডিভাইস রাউটিং এর কাজে ব্যবহৃত হয় তাকে রাউটার বলে।

প্রশ্ন-১৬. রেডিও ওয়েভ কি?

উত্তর : রেডিও ওয়েভ এক ধরনের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ যার মাধ্যমে কম্পিউটার নেটওয়ার্কে ডেটা ট্রান্সমিট করা যায়।

প্রশ্ন-১৭. ইনফ্রারেড কী?

উত্তর : ইনফ্রারেড হচ্ছে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ওয়েব।

প্রশ্ন-১৮. অপটিক্যাল ফাইবার কী?

উত্তর : অপটিক্যাল ফাইবার কাচ বা স্বচ্ছ প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি তার।

প্রশ্ন-১৯. ব্লুটুথ কী?

উত্তর : ব্লুটুথ একটি ওপেন ওয়্যারলেস প্রটোকল।

প্রশ্ন-২০. সেলুলার ফোন কাকে বলে?

উত্তর : আমরা যে ছোট মোবাইল ফোন ব্যবহার করি তাকে সেলুলার ফোন বলে।

প্রশ্ন-২১. রোমিং এর সংজ্ঞা দাও।

উত্তর : মোবাইল সার্ভিস প্রোভাইডারের কাভারেজ এরিয়ার সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে যে বিশেষ আন্তঃসংযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে তাকে বলা হয় রোমিং।

প্রশ্ন-২২. ক্লাউড কম্পিউটিং কাকে বলে?

উত্তর : ইন্টারনেটে সংযুক্ত হয়ে কিছু গ্লোবাল সুবিধা ভোগ করার যে পদ্ধতি গড়ে ওঠে তাকে ক্লাউড কম্পিউটিং বলে।

প্রশ্ন-২৩. রিপিটারের কাজ কী?

উত্তর : রিপিটার সিগন্যালকে শক্তিশালী করে গন্তব্যে পৌঁছায়।

প্রশ্ন-২৪. কোন ট্রান্সমিশনে রেডিয়েশন কম হয়?

উত্তর : CDMA ট্রান্সমিশনে রেডিয়েশন কম হয়।

প্রশ্ন-২৫. ফাইবার অপটিকস এর দুটি ভাগ কী কী?

উত্তর : ফাইবারের দুটি ভাগ হলো- ১. স্টেপ ইনডেক্স ফাইবার ও ২. গ্রেডেড-ইনডেক্স ফাইবার।

প্রশ্ন-২৬. ক্যাডিং কী?

উত্তর : কোরের ঠিক বাইরের স্তরটি কাচের তৈরি যা কোর থেকে নির্গত আলোকরশ্মি প্রতিফলিত করে তা পুনরায় কোরে ফেরত পাঠায়। এই আবরণ স্তরটি ক্যাডিং নামে পরিচিত।

▶️ তৃতীয় অধ্যায়: সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস

প্রশ্ন-১. অঙ্ক কী?

উত্তর : সংখ্যা তৈরির ক্ষুদ্রতম প্রতীকই হচ্ছে অঙ্ক।

প্রশ্ন-২. বুলিয়ান অ্যালজেবরার আবিষ্কারক কে?

উত্তর : বুলিয়ান অ্যালজেবরার আবিষ্কারক জর্জ বুল।

প্রশ্ন-৩. বুলিয়ান অপারেটর কী?

উত্তর : বুলিয়ান অপারেটর হলো লজিক সমস্যা সমাধানের জন্য ব্যবহৃত লজিক্যাল অপারেটর।

প্রশ্ন-৪. বুলিয়ান অ্যালজেবরার মৌলিক সূত্রগুলো কী?

উত্তর : বুলিয়ান অ্যালজেবরার মৌলিক সূত্রগুলো হলো- ১. বুলিয়ান যোগের সূত্র, ২. বুলিয়ান গুণের সূত্র।

প্রশ্ন-৫. বুলিয়ান গুণ প্রকাশ করা হয় কী দ্বারা?

উত্তর : বুলিয়ান গুণ প্রকাশ করা হয় ডট (.) দ্বারা।

প্রশ্ন-৬. ১ বাইট সমান কত?

উত্তর : ১ বাইট সমান ৮ বিট।

প্রশ্ন-৭. ASCII কোডের জনক কে?

উত্তর : ASCII কোডের জনক রবার্ট উইলিয়াম বিমার।

প্রশ্ন-৮. যুক্তিমূলক অপারেশন কয়টি?

উত্তর : যুক্তিমূলক অপারেশন ৩টি।

প্রশ্ন-৯. লজিক গেইট কী?

উত্তর : লজিক গেইট হচ্ছে এক ধরনের ইলেকট্রনিক বর্তনী যা এক বা একাধিক ইনপুট গ্রহণ করে এবং একটি আউটপুট প্রদান করে।

প্রশ্ন-১০. লজিক গেইট মূলত কত প্রকার?

উত্তর : লজিক গেইট মূলত ২ প্রকার।

প্রশ্ন-১১. মৌলিক লজিক গেইট কয় ধরনের?

উত্তর : মৌলিক লজিক গেইট তিন ধরনের।

প্রশ্ন-১২. যৌগিক লজিক গেইট কয় ধরনের?

উত্তর : যৌগিক লজিক গেইট চার (৪) ধরনের।

প্রশ্ন-১৩. XOR গেইটের পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : XOR গেইটের পূর্ণরূপ হলো Exclusive OR।

প্রশ্ন-১৪. XNOR গেইটের পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : XNOR গেইটের পূর্ণরূপ হলো Exclusive NOR।

প্রশ্ন-১৫. অ্যাডার কী?

উত্তর : যে সমবায় সার্কিট বা বর্তনী দ্বারা যোগ করা যায় তাকে অ্যাডার বলে।

প্রশ্ন-১৬. রেজিস্টার কি ধরনের ডিভাইস?

উত্তর : রেজিস্টার এক প্রকার মেমোরি ডিভাইস।

প্রশ্ন-১৭. সংখ্যা পদ্ধতির প্রধান প্রকারভেদ দুটি কী?

উত্তর : ক. নন-পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি এবং খ. পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি

প্রশ্ন-১৮. ডেসিমাল পয়েন্ট বা দশমিক বিন্দু কী?

উত্তর : দশমিক সংখ্যা পদ্ধতিতে রেডিক্স পয়েন্টকে বলা হয় ডেসিমাল পয়েন্ট বা দশমিক বিন্দু।

প্রশ্ন-১৯. বুলিয় বীজগণিতের ওপর দুটি প্রয়োজনীয় সূত্র দেন কে?

উত্তর : ডি-মরগ্যান।

প্রশ্ন-২০. AND gate এর বিপরীতে কাজ করে কোনটি?

উত্তর : NAND Gate.

প্রশ্ন-২১. মৌলিক গেইটগুলো কী কী?

উত্তর : মৌলিক গেইটগুলো হলো- ১. OR Gate, ২. AND Gate এবং ৩. NOT Gate.

প্রশ্ন-২২. OR Gate এর ক্ষেত্রে বালব কখন জ্বলবে।

উত্তর : অর গেইট যেকোনো একটি ইনপুট 1 হলে আউটপুট 1 হবে তখন বালব জ্বলবে।

প্রশ্ন-২৩. Ripple counter কোন কাউন্টার এর উদাহরণ?

উত্তর : Ripple counter একটি অ্যাসিক্রোনাস কাউন্টার এর উদাহরণ।

প্রশ্ন-২৪. রেজিস্টারের সংজ্ঞা দাও।

উত্তর : রেজিস্টার হলো এক প্রকার মেমোরি ডিভাইস যা কতকগুলো বিটকে ধারণ করে। এটি একগুচ্ছ ফ্লিপ-ফ্লপ এর সমন্বয়ে গঠিত।

প্রশ্ন-২৫. দুই প্রকার কাউন্টারের নাম লেখ।

উত্তর : দুই প্রকার কাউন্টারগুলো হলো- ১. অ্যাসিনক্রোনাস ও ২. সিনক্রোনাস কাউন্টার।

প্রশ্ন-২৬. Unicode প্রথম আবিষ্কার করেন কারা?

উত্তর : Unicode প্রথম আবিষ্কার করেন Apple Inc এবং Xerox corporation এর একদল কম্পিউটার প্রকৌশলী।

প্রশ্ন-২৭. রেজিস্টার প্রকারভেদ কী কী?

উত্তর : রেজিস্টার প্রকারভেদ হলো- ১. প্যারালাল লোড রেজিস্টার ও ২. শিফট রেজিস্টার।

প্রশ্ন-২৮. বুলিয়ান পূরক কাকে বলে?

উত্তর : বুলিয়ান বীজগণিতে চলকের মান ০ এবং ১ কে একটিকে অপটির পূরক বলে।

প্রশ্ন-২৯. NAND gate এর সবগুলো ইনপুট সমান হলে সেটি কোন gate হিসেবে কাজ করে?

উত্তর : NOT gate হিসেবে কাজ করে।

প্রশ্ন-৩০. হাফ-অ্যাডার কাকে বলে?

উত্তর : দুই বিট যোগ করার জন্য যে সমন্বিত বর্তনী ব্যবহৃত হয় তাকে হাফ-অ্যাডার বলে।

প্রশ্ন-৩১. অ্যাসিনক্রোনাস রিপল কাউন্টার এর প্রধান প্রকারভেদ দুটি লেখ।

উত্তর : অ্যাসিনক্রোনাস এর প্রধান দুটি প্রকারভেদ হলো– রিপল আপ কাউন্টার ২. রিপল ডাউন কাউন্টার।

প্রশ্ন-৩২. সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে?

উত্তর : যে পদ্ধতির মাধ্যমে সংখ্যা প্রকাশ এবং গণনা করা হয়ে থাকে তাকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে।

প্রশ্ন-৩৩. Universal Gate কী কী?

উত্তর : ন্যান্ড গেইট ও নর গেইটকে Universal Gate বলে।

প্রশ্ন-৩৪. কাউন্টার কী?

উত্তর : কাউন্টার হলো এক প্রকার সিকুয়েন্সিয়াল সার্কিট, যা তার ইনপুট পালস্ ব্যবহারের মাধ্যমে পূর্ব নির্ধারিত নির্দিষ্ট পরিমাণ পর্যায়ক্রমিক অবস্থায় যেতে পারে।

প্রশ্ন-৩৫. অ্যাডার কাকে বলে?

উত্তর : অ্যাডার হচ্ছে এমন একটি সমবায় সার্কিট, যার সাহায্যে বাইনারি যোগ করা যায়।

প্রশ্ন-৩৬. কোড কাকে বলে?

উত্তর : অঙ্ক, অক্ষর এবং অন্যান্য চিহ্ন কম্পিউটারে প্রকাশের জন্য ব্যবহৃত বিটের বিন্যাসকে কোড বা তথ্য সংকেত বলে।

প্রশ্ন-৩৭. কতগুলো হাফ-অ্যাডারের সাহায্যে ফুল-অ্যাডার গঠিত হয়?

উত্তর : দুটি হাফ-অ্যাডারের সাহায্যে ফুল-অ্যাডার গঠিত হয়।

প্রশ্ন-৩৮. OR Gate এর ক্ষেত্রে কখন বাল্ব জ্বলবে না?

উত্তর : OR Gate এর ক্ষেত্রে যখন সবগুলো ইনপুট এর মান শূন্য (০) হবে তখনই আউটপুট o হবে এবং বালব জ্বলবে না।

প্রশ্ন-৩৯. প্রাচীনকালে কোন দুটি সংখ্যা পদ্ধতি হিসাব-নিকাশের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হতো?

উত্তর : রোমান এবং মেয়্যান।

প্রশ্ন-৪০. কতগুলো ফ্লিপ-ফ্লপ সমান্তরালে  সাজানো থাকে কোন ধরনের রেজিস্টারে?

উত্তর : প্যারালাল লোড রেজিস্টারে কতকগুলো ফ্লিপ-ফ্লপ সমান্তরালে সাজানো হয়।

প্রশ্ন-৪১. হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি কত?

উত্তর : হেক্সাডেসিমাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি 16।

প্রশ্ন-৪২. কয়েকটি BCD কোডের উদাহরণ দাও।

উত্তর : কয়েকটি BCD কোড হচ্ছে– ## বিসিডি ৮৪১২ কোড, ## ৭৪২১ কোড, ## বিসিডি ৫৪২১, ## বিসিডি ২৪২১ কোড।

▶️ চতুর্থ অধ্যায়: ওয়েব ডিজাইন পরিচিতি এবং HTML

প্রশ্ন-১. jpg এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : jpg এর পূর্ণরূপ হচ্ছে– Joint Photographic Group।

প্রশ্ন-২. URL কি?

উত্তর : URL-এর পূর্ণরূপ হলো Uniform Resource Locator, যা কোনো ওয়েবসাইটের একক ঠিকানা।

প্রশ্ন-৩. টপ লেভেল ডোমেইন কাকে বলে?

উত্তর : ডোমেইন নেমের ডট এর পরের অংশটিকে টপ লেভেল ডোমেইন বলে।

প্রশ্ন-৪. IP Address কি?

উত্তর : IP Address হলো Internet Protocol Address। নেটওয়ার্কের প্রতিটি কম্পিউটারের একটি নির্দিষ্ট আইডেন্টিটি অ্যাড্রেসকে IP Address বলে।

▶️ পঞ্চম অধ্যায়: প্রোগামিং ভাষা

প্রশ্ন-১. C++ এর জনক কে?

উত্তর : C++ এর জনক Bjarne stroustrup.

প্রশ্ন-২. OOP এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তর : OOP এর পূর্ণরূপ হলো Object Orient Programming.

প্রশ্ন-৩. কম্পিউটার কোন ধরনের ভাষা বোঝে?

উত্তর : কম্পিউটার বাইনারি (0 এবং 1) ভাষা বোঝে।

প্রশ্ন-৪. 4th Generation এর সংক্ষিপ্ত রূপ কী?

উত্তর : 4th Generation এর সংক্ষিপ্ত রূপ হলো 4GL.

প্রশ্ন-৫. দ্বিমাত্রিক অ্যারে কাকে বলে?

উত্তর : যে অ্যারেতে ডেটাগুলো একই সাথে কলাম ও রো আকারে উপস্থাপন করা হয় তখন তাকে দ্বি-মাত্রিক অ্যারে বলে।

প্রশ্ন-৬. ‘সি’ ভাষায় If…….else statement কখন ব্যবহৃত হয়?

উত্তর : শর্তমূলক প্রোগ্রাম রচনার জন্য If…….else statement ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-৭. স্টেটমেন্ট কী?

উত্তর : স্টেটমেন্ট হলো C প্রোগ্রামে ৩২টি সংরক্ষিত শব্দ।

প্রশ্ন-৮. ক্লাস কী?

উত্তর : অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং মডেলে ডেটা ও সংশ্লিষ্ট কোডকে একক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ ধরনের এককে ক্লাস বলে।

প্রশ্ন-৯. সিস্টেম প্রোগ্রাম কী?

উত্তর : কম্পিউটারকে নানান সেবা ও সুবিধা প্রদান করতে যে প্রোগ্রাম ব্যবহার করা হয় তাকে সিস্টেম প্রোগ্রাম বলে।

প্রশ্ন-১০. প্রোগ্রাম রচনার জন্য কোন ধরনের ভাষা ব্যবহৃত হয়?

উত্তর : প্রোগ্রাম রচনার জন্য C, C++, Java ইত্যাদি ভাষা ব্যবহৃত হয়।

প্রশ্ন-১১. অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং কী?

উত্তর : অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং হচ্ছে কতগুলো অবজেক্টের সমষ্টি যাদের প্রত্যেকের নিজস্ব ভিন্ন ভিন্ন এট্রিবিউট এবং বিহেইভিয়ার আছে।

প্রশ্ন-১২. অ্যালগরিদম কী?

উত্তর : সমস্যা সমাধানের যুক্তিসম্মত ও পর্যায়ক্রমিক ধারা বর্ণনাকে অ্যালগরিদম বলে।

প্রশ্ন-১৩. প্রোগ্রাম তৈরির ধাপসমূহ কী কী?

উত্তর : প্রোগ্রাম তৈরির ধাপসমূহ হলো: ১. তথ্যানুসন্ধান, ২. সমস্যা বিশ্লেষণ, ৩. প্রোগ্রাম ডিজাইন, ৪. প্রোগ্রাম কোডিং, ৫. প্রোগ্রাম টেস্টিং, ডিবাগিং ও বাস্তবায়ন এবং ৬. প্রোগ্রাম রক্ষণাবেক্ষণ।

প্রশ্ন-১৪. প্রবাহ চিত্রকে প্রধানত কত ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : প্রবাহ চিত্রকে প্রধানত ২ ভাগে ভাগ করা যায়।

প্রশ্ন-১৫. 4GL এর অপর নাম কী?

উত্তর : 4GL এর অপর নাম Rapid Application Development (RAD).

প্রশ্ন-১৬. RDBMS এর রুলস কতটি?

উত্তর : RDBMS এর রুলস ১২টি।

প্রশ্ন-১৭. জাভা ভাষা কত সালে উৎপত্তি হয়?

উত্তর : ১৯৯১ সালে জেমস গসলিং এর নেতৃত্বে জাভা ভাষার উৎপত্তি হয়।

প্রশ্ন-১৮. সালে C++ ভাষার উদ্ভাবন হয়?

উত্তর : ১৯৮০ সালে C++ ভাষার উদ্ভাবন হয়।

প্রশ্ন-১৯. কত সালে C ভাষার উদ্ভাবন হয়?

উত্তর : ১৯৭০ সালে C ভাষার উদ্ভাবন হয়।

প্রশ্ন-২০. হাইলেভেল ভাষাকে কয়টি ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : হাইলেভেল ভাষাকে দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়।

প্রশ্ন-২১. প্রোগ্রামিং ভাষাকে বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী কতটি স্তরে ভাগ করা যায়?

উত্তর : প্রোগ্রামিং ভাষাকে বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী ৫টি স্তরে ভাগ করা যায়।

প্রশ্ন-২২. সিনট্যাক্স ভুল কি?

উত্তর : সিনট্যাক্স ভুল হলো প্রোগ্রামিং ভাষার ব্যাকরণগত ভুল।

প্রশ্ন-২৩. ধ্রুবক কী?

উত্তর : প্রোগ্রাম নির্বাহের সময় যার মান কোনো অবস্থাতেই পরিবর্তন করা যায় না তাকে কন্সট্যান্ট বা ধ্রুবক বলে।

▶️ ষষ্ঠ অধ্যায়: ডেটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম

প্রশ্ন-১. ইনডেক্সিং কী? (What is Indexing?)

উত্তর : সুসজ্জিতভাবে বা সুবিন্যস্তভাবে তথ্যাবলির সুচি প্রণয়ন করা হলাে ইনডেক্সিং।

প্রশ্ন-২. ডেটাবেজের কীসমূহকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?

উত্তর : ডেটাবেজের কীসমূহকে ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা– ১. প্রাইমারি কী, ২. কম্পোজিট প্রাইমারি কী এবং ৩. ফরেন কী।

প্রশ্ন-৩. জটিল বা Compound ইনডেক্স ফাইল কী?

উত্তর : একটি ইনডেক্স ফাইলে যখন একাধিক ইনডেক্স ট্যাগ থাকে তখন তাকে জটিল বা Compound ইনডেক্স ফাইল বলে।

প্রশ্ন-৪. ডেটা এনক্রিপশন কি?

উত্তর : ডেটা এনক্রিপশন হলো এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে প্লেইন টেক্সট ডেটাগুলো সাইফার টেক্সট ডেটাতে রূপান্তরিত হয়।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button