আমি একজন নতুন উদ্যোক্তা হতে চাই । উদ্যোক্তা হওয়ার উপায় গুলো কি কি
নতুন উদ্যোক্তা হতে চাই, উদ্যোক্তা হওয়ার উপায় ? কি করতে হবে
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা সম্পূর্ণ স্পষ্ট ভাবে বুঝতে পারবেন যে একজন নতুন উদ্যোক্তা হতে হলে কি কি করতে হবে।
একজন উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য আপনাকে কোন স্টেপস (steps) গুলোকে ফলো (follow) করতে হবে, সেটা আপনারা এখানে জানবেন।
বর্তমান সময়ে আগেকার সময়ের মতো প্রত্যেকেই চাকরির আশায় বসে থাকতে পছন্দ করেননা।
এখনের সময়ে লোকেরা নিজের কিছু করতে চান এবং নিজেই নিজের মালিক হয়ে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন।
আর তাই, আজ বেশিরভাগ লোকেরাই একজন উদ্যোক্তা (entrepreneurs) হওয়ার স্বপ্ন দেখে থাকেন।
এমনিতে, একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার মূল মন্ত্র গুলো কি, সেটা জানার আগে কিভাবে নতুন করে উদ্যোক্তা হতে পারবেন প্রথমে সেই বিষয়ে আপনাকে ধ্যান দিতে হবে।
যেটা আমি মনে করি, চাকরি করে এখনের সময়ে আমরা আমাদের স্বপ্ন এবং চাহিদা গুলো পূরণ করতে পারবোনা।
কেননা, চাকরি করে আমরা কেবল অনেক সীমিত এবং এক ধরণের fixed income করে থাকি যেটার মাধ্যমে সবটা করা সম্ভব না।
আমরা চাকরি করে অন্যের জন্য কাজ করে সেই অন্য ব্যক্তির স্বপ্ন পূরণ করার ক্ষেত্রে দিন রাত কষ্ট করে কাজ করি।
আর এর বিনিময়ে, আমাদের সম্পূর্ণ জীবন কেবল অন্যের জন্য কাজ করতে করতে এবং অন্যের স্বপ্ন পূরণ করতে করতে শেষ হয়ে যায়।
তাই, এখনের সময়ের যুবকরা এই বিষয়টি অনেক ভালো করেই বুঝতে পেরেছেন আর তাই তারাও নিজের স্বপ্ন পূরণের উদ্দেশ্যে একজন উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করতে অধিক আগ্রহী হয়ে পড়েছেন।
আপনারা যদি ভালো করে দেখেন, তাহলে বর্তমান সময়ে প্রচুর entrepreneurs রয়েছেন যারা সাহস করে নিজের ওপরে বিশ্বাস রেখে ব্যবসা শুরু করেছিলেন আর এখন তারা সফলতার পথে আছেন।
তাই যদি আপনিও, “নতুন উদ্যোক্তা হতে হলে কি করবেন“, এই বিষয়ে ভাবছেন, তাহলে নিচে সম্পূর্ণটা আমি বলে দিয়েছি।
নিজের মনের কথা একবার শুনে দেখুন, যদি আপনার মন বলছে যে, “আমি একজন উদ্যোক্তা হতে চাই“, তাহলে অবশই একবার হলেও চেষ্টা করে দেখুন।
উদ্যোক্তারা (entrepreneurs) এমন ব্যক্তি হয়ে থাকেন যারা প্রত্যেক সময় এবং প্রত্যেক বিষয়ে সুযোগ খুঁজতে থাকেন।
একজন entrepreneur যেকোনো ব্যক্তি হতে পারে যে একটি নতুন ধারণার (idea) সাথে একটি নতুন ব্যবসার আরম্ভ করে থাকে।
নিজের ব্যবসায় সফলতা পাওয়ার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ রিস্ক (risk) একজন উদ্যোক্তাকেই বহন করতে হয়।
তবে, একবার ব্যবসায় সফল হতে পারলে বেশিরভাগ লাভ এর মজা একজন উদ্যোক্তা অবশই নিয়ে থাকেন।
একটি নতুন ব্যবসাকে যখন শুরু থেকে স্টেপ বাই স্টেপ সেট করা হয়, তখন সেই সম্পূর্ণ প্রক্রিয়াকেই বলা হয় “entrepreneurship“.
একজন উদ্যোক্তা (entrepreneur) মূলত গ্রাহকের এমন কিছু সমস্যার কথা চিন্তা করে থাকেন যার সমাধান বর্তমানে নেই বা থাকলেও সমস্যার তুলনায় সমাধান অনেক কম রয়েছে।
একজন উদ্ভাবক (innovator) হিসেবে গ্রাহকের বা লোকেদের সমস্যা গুলোর সমাধান করার উদ্দেশ্যে নতুন নতুন আইডিয়া (new ideas) গুলো খুজেঁ থাকেন উদ্যোক্তারা।
উদ্যোক্তারা গ্রাহক বা জনসাধারণের সমস্যা গুলোর সমাধান করতে গিয়ে কিছু goods, services, products ইত্যাদি বাজারে নিয়ে আসেন।
এভাবেই, একজন entrepreneur, গ্রাহকের চাহিদা বা সমস্যার ওপরে নজর দিয়ে এমন কিছু products এবং services গুলোকে নিয়ে আসেন, যেগুলোর মাধ্যমে তারা ভালো লাভ আয় করার পরিকল্পনা করে থাকেন।
তাই, উদ্যোক্তা হতে হলে আপনাকে একজন problem solver, একজন লিডার (leader), ভালো thinker হতে হবে এবং নতুন নতুন ব্যবসার আইডিয়া গুলো নিয়ে ভাবতে থাকতে হবে যেগুলোর চাহিদা প্রচুর রয়েছে।
নতুন উদ্যোক্তা হতে চাই, উদ্যোক্তা হওয়ার উপায় ? কি করতে হবে
তাহলে চলুন বন্ধুরা, এবার আমরা নিচে সরাসরি জেনেনেই আপনারা নতুন উদ্যোক্তা হতে হলে কি করবেন সেই প্রত্যেক জরুরি বিষয় গুলো।
১. সঠিক ব্যবসার বিষয়ে ভাবুন
সফল উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য এই প্রথম স্টেপ কিন্তু অনেক জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ।
কারণ, আপনি যদি ভালো করে চিন্তা ভাবনা না করে সঠিক ব্যবসা নিয়ে কাজ না করে থাকেন, তাহলে সফলতা পেতে কষ্ট হতেপারে।
সঠিক ব্যবসার সুযোগ খুঁজে বের করাটাই কিন্তু একজন entrepreneur এর কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ।
Entrepreneurship অনেক বড় একটি শব্দ আর তাই আপনি বিভিন্ন ক্ষেত্রে একজন entrepreneur হিসেবে ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
তবে প্রথমে, আপনাকে একটি নির্দিষ্ট নিস (niche) এর বাছাই করে নিজের ব্যবসা শুরু করার কথা ভাবতে হবে।
আপনাকে এমন একটি ব্যবসা শুরু করার কথা ভাবতে হবে যেটা লাভজনক (profitable) হওয়ার সাথে সাথে, আপনার সেই ব্যবসাতে রুচি এবং ইন্টারেস্ট থাকে।
আপনি যাতে সেই ব্যবসাতে প্রচুর উত্সাহী হয়ে কাজ করতে পারেন, তাই এমন একটি ব্যবসা করা দরকার যেটার ওপরে আপনার প্রচুর ইন্টারেস্ট রয়েছে।
২. আপনার কি কোনো কৌশল বা শিক্ষা দরকার ?
এমনিতে একজন উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো ধরণের প্রথাগত শিক্ষার প্রয়োজন নেই।
তবে, একজন উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য যে শিক্ষা নিয়ে ভাবে অবহেলা করা দরকার সেটা কিন্তু আমি বলছিনা।
দেখুন, আপনি যেই আইডিয়া বা পরিকল্পনার সাথে ব্যবসা শুরু করতে চলেছেন, সেক্ষেত্রে অবশই শিক্ষার ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ থাকছে।
কারণ, যদি আপনি একটি tech company শুরু করতে চলেছেন, তাহলে business experience, computer programming, marketing ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ে আপনার জ্ঞান থাকাটা দরকার।
সেভাবেই, আপনি যেই ব্যবসাটি শুরু করতে চলেছেন, হতে পারে তার সাথে জড়িত কিছু বিশেষ কৌশল, জ্ঞান, অভিজ্ঞতা বা শিক্ষার আপনার দরকার আছে।
তাই, যদি কোনো ধরণের কৌশল আপনার নতুন করে শিখতে হয়, তাহলে সেটা শিখে নেওয়াটা জরুরি।
৩. আত্মবিশ্বাস এবং মনের জোর
আপনি যেকোনো কাজ যদি আত্মবিশ্বাস এবং মনের শক্তির সাথে করে থাকেন, তাহলে সফলতা পাওয়ার সম্ভাবনা দুগুণ বেড়ে যায়।
আত্মবিশ্বাস এমন একটি জিনিস যেটা কম থাকলে অনেক সোজা এবং সাধারণ কাজে মানুষ ব্যর্থ (fail) হয়ে যায়।
এবং, পর্যাপ্ত পরিমানে থাকা আত্মবিশ্বাস এর ফলে অনেক না হওয়া কাজ গুলোকে করে ফেলা সম্ভব।
তাই, নিজের মনের ভয়, নেতিবাচক চিন্তাভাবনা ইত্যাদির থেকে দূরে থেকে মনের জোর, আত্মবিশ্বাস এবং প্যাশন (passion) এর সাথে কাজ করতে হবে।
নিজের কাজকে ভালো পেয়ে থাকলে আত্মবিশ্বাস নিজে নিজেই চলে আসবে।
৪. ব্যবসার পরিকল্পনা
নিজের ব্যবসা শুরু করার আগেই ব্যবসা নিয়ে আপনাকে সম্পূর্ণ পরিকল্পনা (business plan) করে রাখতে হবে।
যখন আপনার আগের থেকেই একটি business plan করা থাকবে, তখন আপনি স্টেপ বাই স্টেপ কেবল নিজের উদ্দেশ্য (objectives) গুলোর ওপরে কাজ করে সেগুলোকে অর্জন করতে পারবেন।
যখন আপনার কোনো ধরণের business plan করা থাকেনা, তখন আপনি একটি নির্দিষ্ট পথে এগিয়ে যেতে পারবেননা।
কোন কাজ আগে করতে হবে, কোন কাজ কখন করতে হবে সবটাই উল্টো পাল্টে হয়ে দাঁড়াবে।
তাই, আগের থেকে সব পরিকল্পনা (plan) করে রাখলে, পরে আপনি কেবল business growth এর ওপরে কাজ করতে পারবেন।
Business management, products, marketing, budget, staff ইত্যাদি প্রত্যেক জরুরি বিষয়ে আগের থেকেই ভেবে পরিকল্পনা বানিয়ে রাখুন।
৫. ব্যবসার রেজিস্ট্রেশন জরুরি
আপনি যখন ব্যবসার আইডিয়া পেয়ে যাবেন এবং ব্যবসার জন্য জরুরি প্রত্যেক পরিকল্পনা গুলো বানিয়ে নিবেন, এর পরে আপনাকে নিজের ব্যবসার রেজিস্ট্রেশন করানোটা দরকার।
যেকোনো ধরণের ব্যবসার জন্যই কিছু জরুরি registration process অবশই থাকে।
তাই, আপনি যেই ব্যবসা করতে চলেছেন তার সাথে জড়িত প্রত্যেক জরুরি registration গুলো করিয়ে রাখুন।
যেমন, trade licence, trademark registration, company registration ইত্যাদি প্রত্যেক জরুরি রেজিস্ট্রেশন গুলো করে রাখুন।
৬. লক্ষ্যবস্তু গ্রাহক বা শ্রোতা
যেকোনো ব্যবসার একটি targeted audience, targeted market বা customer অবশই থাকে।
যেমন, বয়স, লিঙ্গ, ইনকাম, সংস্কৃতি ইত্যাদি বিভিন্ন বিষয়ের ওপরে নির্ভর করে যেকোনো পণ্যের লক্ষ্যবস্তু কিছু গ্রাহক বা শ্রোতা থাকে।
তাই, আপনাকে গভীর ভাবে চিন্তা করতে হবে যে আপনার তৈরি করা product বা service আপনি কোন শ্রোতাদের গ্রুপকে টার্গেট করে তৈরি করেছেন।
আপনার গ্রাহক করা, বাচ্চারা, বয়স্ক লোকেরা, মহিলারা না পুরুষ, এবং সেই হিসেবে আপনাকে নিজের ব্যবসার অবস্থান (location) স্থির করা দরকার।
ভালো করে রিসার্চ করুন এবং নিজের ব্যবসার জন্য সঠিক টার্গেটেড কাস্টমার করা হতে পারে সেটা খুঁজে বের করুন এবং তারপর তাদের আকর্ষণ কিভাবে পেতে পারবেন সেই বিষয়ে ভাবুন।
৭. নেটওয়ার্ক
যদি সঠিক ভাবে বলা হয় তাহলে networking যেকোনো ক্ষেত্রেই অনেক জরুরি।
আর যেটা সত্যি, উদ্যোক্তাদের জন্য এটা অনেক জরুরি একটি বিষয়।
নেটওয়ার্কিং হলো, যখন আপনি নতুন নতুন লোকেদের সাথে পরিচিত হয়ে থাকেন এবং ধীরে ধীরে নিজের চেনা পরিচিত লোকেদের সংখ্যাটি বড় করতে থাকেন।
যখন আপনার একটি ভালো নেটওয়ার্ক হয়ে দাঁড়াবে, তখন আপনার ব্যবসার ক্ষেত্রে এই নেটওয়ার্ক কিন্তু অনেক কাজে আসতে পারে।
ধরুন, নিজের ব্যবসার জন্য skilled employees এর প্রয়োজন হলে আপনি নিজের চেনা পরিচিত কোনো দক্ষ (skilled) ব্যক্তির সাহায্য নিতে পারবেন।
ব্যবসার ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারী দের সন্ধান এর ক্ষেত্রে আপনার ভালো নেটওয়ার্ক কাজে আসতে পারে।
এছাড়া, আপনার একটি ভালো নেটওয়ার্ক থাকলে তারা আপনার নতুন ব্যবসার ক্ষেত্রে গ্রাহক প্রেরণ করে আপনার সাহায্য করতে পারবেন।
তাই, একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আপনি নিজের নেটওয়ার্ক যত অধিক বড় এবং শক্তিশালী বানাবেন, আপনার ব্যবসার ক্ষেত্রে সেটা কাজে অবশই আসবে।
৮. নিজের তৈরি করা পণ্য / সেবা বিক্রি করুন
গ্রাহকেরা সেই product বা service কিনে থাকেন বা ব্যবহার করে থাকেন যেটা তাদেরকে ভালো বলে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
তাই, একজন উদ্যোক্তা হিসেবে আপনাকে আপনার গ্রাহকদের বোঝাতে হবে যে কেন আপনার product বা service অন্যের তুলনায় অধিক ভালো।
আপনার পণ্য কেনার ফলে গ্রাহকের কি লাভ হবে বা আপনার পণ্যের মধ্যে আলাদা কি যাচ্ছে, সেটা আপনাকে বোঝাতে হবে।
একবার যদি গ্রাহকদের বুঝিয়ে দিতে পারেন যে আপনার product হলো সব থেকে সেরা, তাহলে গ্রাহকেরা অবশই আপনার product কিনবেন।
তাই, আপনার product এবং service এর মধ্যে এমন কি বিশেষ বা বিশেষত্ব রয়েছে সেটা আগে আপনাকে খুঁজে বের করতে হবে।
তারপর, সেই বিশেষত্ব গুলোর ওপরে বিশেষ আকর্ষণ দিয়ে নিজের product বিক্রি করতে পারবেন।
৯. Marketing strategy
যেকোনো ব্যবসার সফলতার ক্ষেত্রে মার্কেটিং এর ভূমিকা সাংঘাতিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
তাই, আপনাকে সঠিক মার্কেটিং এর কৌশল এর ব্যবহার করতে হবে এবং লক্ষ্যবস্তু গ্রাহকের কাছে নিজের পণ্যের প্রচার করতে হবে।
সঠিক মার্কেটিং কৌশল (marketing strategy) এর ব্যবহার করে আপনি সঠিক গ্রাহক বা শ্রোতা দের নিজের পণ্য বা সেবার বিষয়ে জানিয়ে দিতে পারবেন।
আপনার product এর মধ্যে কি কি বিশেষত্ব রয়েছে এবং কেন সেটা অন্যের তুলনায় অধিক ভালো, সবটা মার্কেটিং এর মাধ্যমে সম্ভব।
মার্কেটিং হলো এমন একটি প্রক্রিয়া যেটা ব্যবসা শুরু হওয়ার পর থেকে সব সময় এবং নিয়মিত ভাবে করতে থাকতে হয়।
আপনার product বা service হতে পারে সব থেকে আলাদা, উন্নত এবং ভালো।
কিন্তু যদি আপনার products বা service এর বিষয়ে কেও জানেইনা, তাহলে সেগুলো কেনার প্রশ্নই আসছেনা।
তাই, কিভাবে সঠিক মার্কেটিং স্ট্রেটেজি তৈরি করতে হয় সেটাও একটি আলাদা কৌশল যেটা আপনার শিখা দরকার।
আমাদের শেষ কথা,,
তাহলে বন্ধুরা, আশা করছি নতুন উদ্যোক্তা হতে হলে কি করবেন সেটা আপনাদের স্পষ্ট ভাবে জানা হয়ে গেছে।
এমনিতে, উদ্যোক্তা হওয়ার উপায় বলে কিছুই নেই, যেকোনো ব্যক্তি একজন উদ্যোক্তা হয়ে ব্যবসা করতে পারবেন।
তবে, উদ্যোক্তার প্রক্রিয়াতে আপনাদের কিছু steps গুলোকে follow করে কাজ শুরু করতে হবে যেগুলোর বিষয়ে সবটা আমি ওপরে বলেছি।
তাহলে, “উদ্যোক্তা কিভাবে হওয়া যায় (how to become an entrepreneur in Bengali)“, নিয়ে লিখা আমাদের আর্টিকেল যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে,
তাহলে অবশই আর্টিকেলটি নিজের প্রয়োজনের সাথে এবং সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করবেন।
এছাড়া, আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোনো ধরণের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকলে, নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।