আণবিক পর্যায়ে গবেষণার প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
আণবিক পর্যায়ে গবেষণার প্রযুক্তিটি হলো ন্যানোটেকনোলজি।
ন্যানোটেকনোলজি হচ্ছে পারমাণবিক বা আণবিক স্কেলে অতিক্ষুদ্র ডিভাইস তৈরি করার জন্য ধাতব ও বস্তুকে সুনিপুণভাবে কাজে লাগানোর বিজ্ঞান।
অর্থাৎ ন্যানোটেকনোলজির সাহায্যে ন্যানোমিটার স্কেলে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বস্তুর উপাদান দিয়ে কাঙ্ক্ষিত কোনো বস্তুকে এতটাই ক্ষুদ্র করে তৈরি করা যায় যে, এর থেকে আর ক্ষুদ্র করা সম্ভব নয়। ন্যানো প্রযুক্তির ব্যবহার চিকিৎসাবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্স, শক্তি উৎপাদনসহ বহু ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে পারে।
আরো পড়ুনঃ-
১। “তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বই বিশ্বগ্রাম”– ব্যাখ্যা করো।
২। ‘শীতলীকরণ প্রক্রিয়ায় চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব’– ব্যাখ্যা কর।
৩। বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ বলতে কি বুঝায়?
৪। ব্যক্তি শনাক্তকরণের প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
৫। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে ডায়াবেটিস রোগীগণ উপকৃত হচ্ছে–ব্যাখ্যা করো।