ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন ব্যাখ্যা কর।
দুই বা ততোধিক ডিভাইসের মধ্যে কোনো ফিজিক্যাল কানেকশন বা ক্যাবল সংযোগ ছাড়া ডেটা কমিউনিকেশনের পদ্ধতিই হচ্ছে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন। যেসব স্থানে তার বা ক্যাবলভিত্তিক যোগাযোগ সম্ভব নয় সেসব জায়গায় যোগাযোগের জন্য ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম অপরিহার্য। আবার প্রযুক্তির উৎকর্ষের ফলে প্রাপ্ত সুবিধাসমূহ পাওয়ার জন্য বিশেষ করে বহনযোগ্য ডিভাইস এর ক্ষেত্রে ওয়্যারলেস মাধ্যম ব্যবহার করা আবশ্যকীয়। প্রোডাক্টিভিটি চিন্তা করলে তার সংযোগ ব্যবহারকারীর জন্য একটি জটিল ও ঝামেলাযুক্ত পদ্ধতি। পক্ষান্তরে কম দূরত্বে দ্রুত ডেটা পাঠানোর ক্ষেত্রে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন একটি ঝামেলামুক্ত ও দ্রুত পদ্ধতি যার ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলছে।
আরো পড়ুনঃ-
১। আণবিক পর্যায়ে গবেষণার প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
২। ‘শীতলীকরণ প্রক্রিয়ায় চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব’– ব্যাখ্যা কর।
৩। বিশ্বগ্রাম বা গ্লোবাল ভিলেজ বলতে কি বুঝায়?
৪। ব্যক্তি শনাক্তকরণের প্রযুক্তিটি ব্যাখ্যা কর।
৫। তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে ডায়াবেটিস রোগীগণ উপকৃত হচ্ছে–ব্যাখ্যা করো।
৬। ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করা যায় ব্যাখ্যা কর।
৭। “তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্বই বিশ্বগ্রাম”– ব্যাখ্যা করো।
৮। “তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের ফলে একজন কর্মী অনেক বেশি দক্ষ হয়ে ওঠে” – কথাটি বুঝিয়ে লেখ।
৯। চিকিৎসা ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অবদান ব্যাখ্যা কর।