প্রশ্ন ও উত্তর

অধ্যায়-৩: কৃষি উপকরণ, অষ্টম শ্রেণির প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১। সাধারণত ফল বাগানে কোন ধরনের সেচ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ রিং বেসিন।

প্রশ্ন-২। বীজতলায় বীজ বপনের কত দিন পূর্বে রাসায়নিক সার মাটিতে মেশাতে হবে?

উত্তরঃ ১০-১২ দিন।

প্রশ্ন-৩। মাটি শোধনের জন্য কোন রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ গ্যামাক্সিন।

প্রশ্ন-৪। ফরমালডিহাইড দিয়ে কী করা হয়?

উত্তরঃ মাটি শোধন।

প্রশ্ন-৫। আদর্শ বীজতলা তৈরির জন্য ২০ বর্গমিটারের বেডে কী পরিমাণ গোবর সার লাগবে?

উত্তরঃ ৪০ কেজি।

প্রশ্ন-৬। কোন ধরনের মাটিতে ধানের শুকনো বীজতলা তৈরি করা হয়?

উত্তরঃ বেলে-দোআঁশ মাটিতে ধানের শুকনো বীজতলা তৈরি করা হয়।

প্রশ্ন-৭। সেচের পানির মূল উৎস কোনটি?

উত্তরঃ সেচের পানির মূল উৎস বৃষ্টিপাত।

প্রশ্ন-৯। আমাদের দেশে কয় ধরনের বীজতলা তৈরি হয়?

উত্তরঃ আমাদের দেশে ২ ধরনের বীজতলা তৈরি হয়।

প্রশ্ন-১০। যৌন বীজ কি?

উত্তরঃ যৌন বীজ হলো উদ্ভিদের নিষিক্ত ও পরিপক্ব ডিম্বক।

প্রশ্ন-১১। ড্রিপ সেচ কি?

উত্তরঃ ড্রিপ সেচ হলো পাইপের মাধ্যমে পানি গাছের মূলাঞ্চলে পৌঁছে দেওয়ার পদ্ধতি।

প্রশ্ন-১২। রেফ্রিজারেটরে কত ডিগ্রি তাপমাত্রায় বীজ সংরক্ষণ করা যায়?

উত্তরঃ রেফ্রিজারেটরে ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় বীজ সংরক্ষণ করা যায়।

প্রশ্ন-১৩। চয়ন প্রজনন কাকে বলে?

উত্তরঃ প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে কিছু কাঙ্ক্ষিত গুণের ভিত্তিতে ক্রমাগত বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চলতি কোনো ফসলের জাত বা বীজের উন্নয়ন ঘটানোর পদ্ধতিকে চয়ন প্রজনন (Selection Breeding) বলে।

প্রশ্ন-১৪। বর্ষণ সেচ পদ্ধতি কী?

উত্তরঃ নজলের মাধ্যমে পানি গাছের উপর বৃষ্টির মতো ছিটিয়ে দেওয়াকে বলে বর্ষণ সেচ পদ্ধতি।

প্রশ্ন-১৫। LCC এর পূর্ণরূপ কী?

উত্তরঃ LCC এর পূর্ণরূপ হলো Leaf Color Chart.

প্রশ্ন-১৬। সার কী?

উত্তরঃ মাটিতে পুষ্টি উপাদান সরবরাহকারী দ্রবই হলো সার।

প্রশ্ন-১৭। সংকটময় পর্যায় কাকে বলে?

উত্তরঃ যে পর্যায়ে পানির অভাবে ফসলের ফলন মারাত্মকভাবে হ্রাস পায় সে পর্যায়কে সংকটময় পর্যায় বলে।

প্রশ্ন-১৮। সেচ কী?

উত্তরঃ ফসল উৎপাদনে পানির চাহিদা পূরণে কৃত্রিম উপায়ে পানি সরবরাহকে সেচ বলে।

এলসিসি ব্যবহার সুবিধাজনক কেন?

উত্তরঃ এলসিসি পূর্ণরূপ হলো Leaf Color Chart. উদ্ভিদের পাতার রং-এর সাথে কালার চার্টের রং-এর সমতা করে সেই মাত্রা অনুযায়ী ইউরিয়া সার প্রয়োগ করলে ইউরিয়ার অপচয় ২৫% পর্যন্ত রোধ করা যায় এবং সঠিকভাবে জমিতে নাইট্রোজেন পুষ্টি উপাদান যোগ হয়। এর ফলে ধানের জমিতে পোকামাকড় ও রোগ বালাইয়ের আক্রমণ কম হয় এবং মাটির স্বাস্থ্য ভালো থাকে।

আরো পড়ুনঃ-

১। প্রথম অধ্যায় : বাংলাদেশের কৃষি ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট, অষ্টম শ্রেণির কৃষিশিক্ষা

২। দ্বিতীয় অধ্যায় : কৃষি প্রযুক্তি, অষ্টম শ্রেণির কৃষিশিক্ষা প্রশ্ন ও উত্তর

৩। পঞ্চম অধ্যায় : কৃষিজ  উৎপাদন, অষ্টম শ্রেণির কৃষি শিক্ষা

৪। ষষ্ঠ অধ্যায় : বনায়ন, অষ্টম শ্রেণির কৃষি শিক্ষা

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button